নেগেটিভ পজিটিভ চিন্তাধারা



বিখ্যাত যেকোনো ব্যক্তির বিরোদ্ধে সমালোচনামূলক বই লেখা হয়। বিখ্যাত হয় দুই ধরনের ব্যক্তি-
১. পজিটিভ চিন্তাধারা
২. নেগেটিভ চিন্তাধারা

আগে পরামর্শ দিব যে বিখ্যাত লেখক সমালোচিত হয়েছেন তার বই পড়ুন তারপর সমালোচনামূলক।বই এরপর আবারও সেই বিখ্যাত লেখকের বই। আর আগে যদি সমালোচনা পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই সমালোচিত বইটির লেখা মিলিয়ে নিবেন, আগাগুড়া দুইবার পড়ে নিবেন এবং জাস্টিফাই করে দেখবেন যে সমালোচনা ঠিক না কি বেঠিক।
তাহলে দেখবেন পজিটিভ চিন্তা ধারার লেখকদের অধিকাংশ সমালোচনা করা হয়েছে ভুল ভাবে এবং ভুল উদ্ধৃতি দিয়ে।

সবাইর মনে রাখা উচিৎ সমালোচনা দুই ধরনের
১. গঠনমূলক সমালোচনা
২. ধ্বংসাত্মক সমালোচনা

গঠনমূলক সমালোচনা হয় যুক্তিনির্ভর এবং সংশোধনমূলক।
আর ধ্বংসাত্মক সমালোচনা হয় অযুক্তিক এবং ভুল উদ্ধৃতি দিয়ে যাতে পাঠকরা পজিটিভ লেখা থেকে দূরে সরে যায়।
আর এর ফলে অনেক পজিটিভ চিন্তাধারার লেখকদেরকে ভুল ভাবতে শুরু করে এবং তাদের নিয়ে ভুল প্রচার করতেও শুরু করে দেয়।

আমাদের মনে রাখা উচিৎ ইতিহাস কি বলে??
ইতিহাস ঘাটলে দেখা যাবে যারাই সমাজ,সাহিত্যে সংস্কার আনতে চেয়েছে তখনই তৎকালিন কিছু মানুষ তাদের নিয়ে ধ্বংসাত্মক সমালোচনা চালিয়েছে।
কিন্তু সত্য সব সময় বিজয়ী।
তাই ইতিহাস পরিক্রমায় পজিটিভ চিন্তাধারার মানুষ গুলা ইতিহাসে স্থান পেয়েছে আর কালের পরিক্রমায় হারিয়ে গেছে ধ্বংসাত্মক সমালোচকরা।

একটা কথা সবাইর মনে রাখা উচিৎ -
"If a wicked person comes to you with any news, ascertain the truth"

Comments

Popular posts from this blog

সমকাম বা হোমোসেক্সুয়াল

বিভিন্ন ধর্মে নারীর পর্দা- তৌহিদ রাসেল

এক নজরে দোহার উপজেলা