দুঃখ কষ্ট ভাগাভাগি
বড়দের দেওয়া বানী সব সময় অনুসরণ করি।
বড়দের অনুকরণ করে বড় হতে চেষ্টা করি।
একদিন সিনিয়র একজন বলেছিল
- শোন, নিজের ব্যক্তিগত সমস্যা যার তার সাথে শেয়ার করতে নেই। অনেকে তোমাকে হেয় হিসেবে গণ্য করবে।
আর কিছু মানুষ তোমার পরিস্থিতি না বুঝে তাদের মত করে উপদেশ দিবে। তাই যতটা সম্ভব একমাত্র বিশ্বস্থ কাছের মানুষ ছাড়া অন্য কারো কাছে দুঃখ-কষ্ট এবং বিপদের কথা শেয়ার করবা না।
সত্যি তার কথা গুলি হুবহু মিলে গেছে। বেশিরভাগ মানুষ অন্য মানুষের দুঃখ কষ্ট কে নিয়ে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে। মুখস্থ করা উপদেশ বানী শুনিয়ে দেয়। কিন্তু বাস্তব অবস্থা কেউ অনুভব করেনা। যারা করে তারা খুবই নগন্য।
তারা অনুভব করলেও সামর্থ্য না থাকার কারনে সমস্যার সমাধান করতে পারেনা। তবুও তাদের অনুভব করাটাই আসল। অনুভবের ফলে তারা যে পথ দেখিয়ে দেয় সেটা কম কিসের!
উপদেশ সবাই দিতে পারে। কিন্তু সমস্যার সমধানে সবাই সহায়ক হতে পারেনা। যারা সহায়ক হয় তারাই কীর্তিমান। তারা আছে বলেই অনেক মানুষ আত্মহত্যার পথ থেকে ফিরে আসে।
আল্লাহ বলেছেন-
"মনে রেখো, প্রতিটি কষ্টের পরেই রয়েছে স্বস্তি। নি:সন্দেহে প্রতিটি কষ্টের পরেই আছে স্বস্তি!"
[সুরা ইনশিরাহ, আয়াতঃ ৫-৬]
বড়দের অনুকরণ করে বড় হতে চেষ্টা করি।
একদিন সিনিয়র একজন বলেছিল
- শোন, নিজের ব্যক্তিগত সমস্যা যার তার সাথে শেয়ার করতে নেই। অনেকে তোমাকে হেয় হিসেবে গণ্য করবে।
আর কিছু মানুষ তোমার পরিস্থিতি না বুঝে তাদের মত করে উপদেশ দিবে। তাই যতটা সম্ভব একমাত্র বিশ্বস্থ কাছের মানুষ ছাড়া অন্য কারো কাছে দুঃখ-কষ্ট এবং বিপদের কথা শেয়ার করবা না।
সত্যি তার কথা গুলি হুবহু মিলে গেছে। বেশিরভাগ মানুষ অন্য মানুষের দুঃখ কষ্ট কে নিয়ে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে। মুখস্থ করা উপদেশ বানী শুনিয়ে দেয়। কিন্তু বাস্তব অবস্থা কেউ অনুভব করেনা। যারা করে তারা খুবই নগন্য।
তারা অনুভব করলেও সামর্থ্য না থাকার কারনে সমস্যার সমাধান করতে পারেনা। তবুও তাদের অনুভব করাটাই আসল। অনুভবের ফলে তারা যে পথ দেখিয়ে দেয় সেটা কম কিসের!
উপদেশ সবাই দিতে পারে। কিন্তু সমস্যার সমধানে সবাই সহায়ক হতে পারেনা। যারা সহায়ক হয় তারাই কীর্তিমান। তারা আছে বলেই অনেক মানুষ আত্মহত্যার পথ থেকে ফিরে আসে।
আল্লাহ বলেছেন-
"মনে রেখো, প্রতিটি কষ্টের পরেই রয়েছে স্বস্তি। নি:সন্দেহে প্রতিটি কষ্টের পরেই আছে স্বস্তি!"
[সুরা ইনশিরাহ, আয়াতঃ ৫-৬]
Comments
Post a Comment